Posts

সারা বিশ্বে শান্তি, স্বস্তি ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠা

  তোমাদের শান্তিকে নিয়ে আমি চলে যাচ্ছি; আমার শান্তি আমি তোমাদেরকে দিব। বৈশ্বিকভাবে যে শান্তি তোমরা কামনা করছ আমি সে শান্তি দিব না। তোমরা ভেঙ্গে পড়ো না এবং ভীত-সন্ত্রস্ত হইও না। - জন — ১৪:২৭ পরিবার-গৃহ-সমাজ-রাষ্ট্র-বিশ্ব যেখানেই বলি, সম্প্রীতি না থাকলে কোথাও শান্তি বা উন্নয়ন আসতে পারে না। প্রশ্ন হচ্ছে সম্প্রীতির উৎস কোথায়; এককথায় উত্তর সহিষ্ণুতায়, পরমতসহিষ্ণুতায়। এই সত্যের কথা জেনেও আমাদের সমাজের বাস্তবতা আজ ‘বিচার মানি, তালগাছ আমার।’ সমাজের এই নড়বড়ে অবস্থায় ব্যক্তিতে ব্যক্তিতে, পরিবারে পরিবারে, মহল্লায় মহল্লায়, গোষ্ঠীতে গোষ্ঠীতে, দলে দলে এমনকি ধর্মে ধর্মে যদি সম্প্রীতি সৃষ্টি না করা যায়, তাহলে কোনো উন্নয়নই টেকসই হবে না।সুন্দর ও মানবিক জীবনযাপনের জন্য ‘শান্তি’ মানুষকে সামনের দিকে অগ্রসর হওয়ার ক্ষেত্রে অদৃশ্যভাবে প্রেরণা যোগায়। মানুষের বেঁচে থাকার জন্য যেসব মৌলিক বিষয় বিশেষ গুরুত্বের দাবীদার তন্মধ্যে ‘শান্তি’ অন্যতম। বিশ্বে শান্তি,স্বস্তি ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার ধারণা ও ইতিহাস: বিশ্ব শান্তি বা বৈশ্বিক শান্তি বলতে সমগ্র বিশ্বের সকল জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষের মধ্যকার শান্ত